মুক্ত গণমাধ্যম: গণতন্ত্রের জন্য অপরিহার্য উপাদান

১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ মে মাসের ৩ তারিখকে "ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে" বা "বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস" হিসেবে ঘোষণা করেছে। আরও পড়ুন»

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ২০২২ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত হাসের বক্তব্য

ন্যায়ভিত্তিক ও অবাধ গণতন্ত্রের অন্যতম প্রধান উপাদান স্বাধীন গণমাধ্যম। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার ধারণাটিকে এত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছিলেন যে এটি আমাদের বিল অফ রাইটসে (অধিকার আইন) একেবারে প্রথম সংশোধনী (ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ট) হিসেবে এসেছে। আরও পড়ুন»

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে রাষ্ট্রদূত মিলারের বক্তব্য

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে, যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখতে এবং জনগণকে অবহিত ও নিরাপদ রাখতে স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের সার্বজনীন অধিকার ও মুক্ত গণমাধ্যমের অত্যাবশ্যকীয় ভূমিকা পালনের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করতে বিশ্বব্যাপী দেশগুলোর সাথে যোগ দিয়েছে। আরও পড়ুন»

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিবৃতি

আজ, বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে আমরা সর্বত্র সাংবাদিকদের নিঃশঙ্ক সাহসিকতা উদযাপন করি। আরও পড়ুন»

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস, ২০২০ উপলক্ষে সেক্রেটারি পম্পেওর বিবৃতি

০৩ মে, বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে আমরা মুক্ত, সমৃদ্ধ ও সুরক্ষিত গণতান্ত্রিক সমাজ গড়ার লক্ষ্যে তথ্য ও ধারণার অবাধ আদান-প্রদান ত্বরান্বিত করতে স্বাধীন গণমাধ্যমের অত্যাবশ্যকীয় ভূমিকার বিষয়ে জোর দিচ্ছি। আরও পড়ুন»

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস, ২০২০ উপলক্ষে রাষ্ট্রদূত মিলারের বিবৃতি

৩ মে ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম’ ডে বা বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে মিলে বাক স্বাধীনতার সার্বজনীন অধিকার এবং গণতন্ত্রকে রক্ষা ও নাগরিকদের ওয়াকেবহাল আর সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার অত্যাবশ্যকীয় ভূমিকার কথা পুনর্ব্যক্ত করছে। আরও পড়ুন»
আরও দেখাও ∨