কোভিড-১৯ মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকারক ও কর্মীদের সহায়তা দিতে এক্সিমের পরিচালনা পর্ষদের নজিরবিহীন আর্থিক নমনীয়তার ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ

ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ নোট:  কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারী ও সামনের মাসগুলোতে অর্থনীতির ওপর চাপ মোকাবেলায় ও প্রশমনে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের অংশহিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংকের ( এক্সিম) আর্থিক সহায়তার নতুন উদ্যোগের বিষয়ে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবা আমদানিকারকদের জ্ঞাতার্থে ও সচেতন করার লক্ষে যুক্তরাষ্ট্র  সরকারের পক্ষে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এক্সিম ব্যাংকের এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রেরণ করছে । নতুন এই উদ্যোগগুলো আগামী ১লা মে, ২০২১ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে । ( এক্সিম ব্যাংকের পূর্ণাঙ্গ  সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি নিচে দেখুন । )

এই কর্মসূচিতে আগ্রহ বা তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন এ্যান শারমান, অর্থনৈতিক কর্মকর্তা, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ঢাকা,(ustc-dhaka@state.gov)


 

 

 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
মিডিয়ার জন্য যোগাযোগঃ অফিস অফ কমিউনিকেশনস (২০২-৫৬৫-৩২০১)
২৫ মার্চ, ২০২০

কোভিড১৯ মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকারক কর্মীদের সহায়তা দিতে এক্সিমের পরিচালনা পর্ষদের নজিরবিহীন আর্থিক নমনীয়তার ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ

 

ওয়াশিংটন – কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারী মোকাবেলায় আমেরিকান ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, চাকরিজীবী ও তাদের পরিবারকে চাঙ্গা রাখতে আজ যুক্তরাষ্ট্রের এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংকের (এক্সিম) পরিচালনা পর্ষদ বাজারে তারল্য প্রবেশ করাতে নতুন উদ্যোগ নেওয়া এবং বিদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবার বিপণনকে সহায়তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে সর্বোচ্চ আর্থিক নমনীয়তার নতুন উদ্যোগের প্রতি দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছে।

বিশেষ করে এক্সিমের পরিচালনা পর্ষদ, টেলিকনফারেন্সে জনতার সঙ্গে উন্মুক্ত পর্ষদ বৈঠকে তাদের সর্বসম্মত প্রস্তাব গ্রহণের মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, তাদের ক্রেতা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং আমেরিকান চাকরিজীবীদের সহায়তা দিতে নিম্নবর্ণিত  এক্সিম কর্মসূচিগুলোর প্রতি সমর্থন দিয়েছে:

  • ব্রিজ ফিন্যান্সিং কর্মসূচি;
  • সরবরাহ-পূর্ব/রপ্তানি-পূর্ব আর্থিক কর্মসূচি;
  • সাপ্লাই চেইন ফিন্যান্সিং গ্যারান্টি কর্মসূচি; এবং
  • চলতি মূলধন গ্যারান্টি কর্মসূচি

এক্সিম-এর প্রেসিডেন্ট এবং চেয়ারম্যান কিম্বারলি এ. রিড বলেন, “আমরা আমাদের মহান আমেরিকান প্রতিষ্ঠানগুলোকে – বিশেষ করে আমাদের দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলোকে – সহায়তা দিতে বদ্ধপরিকর, যাতে তারা তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা ও নমনীয়তা পায়, তাদের তারল্যের চাহিদা পূরন হয় এবং কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারীর নজিরবিহীন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দেশ ও বিশ্ব জুড়ে চলমান লড়াইতে তারা যাতে সফল হতে পারে। এই অনিশ্চয়তা ও অভাবের সময়ে আমরা কিভাবে সহায়তা দিতে পারি তা অনুধাবনে এক্সিমের নেতৃত্ব ও কর্মীরা যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকারক ও ঋণদাতাদের সঙ্গে ব্যাপক যোগাযোগ ও আলোচনা জারি রেখেছেন। আজকের পদক্ষেপ এইসব আলোচনারই প্রত্যক্ষ ফলশ্রুতি।

“এইসব পদক্ষেপের সমর্থনে এক্সিমের পরিচালনা পর্ষদ একমত এবং যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি ও কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে আমরা সম্পূর্ণ অঙ্গীকারাবদ্ধ,” রিড আরো বলেন। “আমাদের অর্থনীতি যখন চাপের মুখে, এক্সিমের সম্পদে অভিগম্যতা তখন সবচেয়ে জরুরি। এইসব পদক্ষেপে যে নমনীয়তা ও সংবেদনশীলতা দেখানো হয়েছে, তা আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে স্বস্তি এনে দেবে। আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকতে এবং যে কোনো চ্যালেঞ্জের ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে আমরা তাদের উৎসাহিত করছি।“

এই সিদ্ধান্তে প্রকাশ পেয়েছে চারটি সাময়িক সহায়তা উদ্যোগের ব্যাপারে পর্ষদের সমর্থন আছে এবং পর্ষদ কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারী মোকাবেলায় এক্সিমের “লক্ষ্য পূরনে আরো সাময়িক সহায়তা পদক্ষেপ অনুসন্ধান অব্যাহত রাখার গুরুত্ব অনুধাবন করেছে।“

এক্সিম বোর্ড সদস্য স্পেন্সার বাকুস দ্য থার্ড বলেন, “আমাদের প্রিয় আমেরিকানদের সর্বোচ্চ প্রয়োজনে কিছু সহায়তা দিতে নেওয়া এইসব সাদা-চোখে-পরিষ্কার পদক্ষেপের সমর্থনে আমি চেয়ারম্যান রিড ও পরিচালক প্রায়রের সঙ্গে যোগ দিতে পেরে আমি গর্বিত। ইতিহাসের এই গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকারক ও কর্মীদের সহায়তায় এসব পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যাপারে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।“

এক্সিম বোর্ড সদস্য জুডিথ ডি. প্রায়র বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষুদ্র, বৃহৎ যে কোনো ধরনের শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানকে সহায়তার জন্য সময়মতো যে পদক্ষেপই এক্সিম নিক না কেন, তা আমেরিকান কর্মীদের চাকরি বহাল রাখতে অনেক সহায়ক হবে। যেসব ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে ভূমিকা রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে, সেগুলোকে সাময়িক সহায়তা দিতে এসব পদক্ষেপ সাজানো হয়েছে।“

পদাধিকারবলে এক্সিম পরিচালনা পর্ষদের সদস্য সেক্রেটারি অব কমার্স উইলবার রস বলেন, “এই আপৎকালীন পরিস্থিতিতে এরকম জরুরি সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে নেতৃত্বের ভূমিকা নেওয়ায় এক্সিমকে ধন্যবাদ।“

পদাধিকারবলে এক্সিম পরিচালনা পর্ষদ সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি রবার্ট লাইটহাইজার বলেন, “আমেরিকানরা এ ব্যাপারে আস্থাশীল হতে পারেন যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেতৃত্বে, এই প্রতিকূল সময়ে তাদের ফেডারেল সরকার ক্ষুদ্র ব্যবসাসহ রপ্তানিকারকদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান নিশ্চিত করতে গভীরভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ। সরকারের সকল দপ্তরের একযোগে কাজের প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংক করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় তাদের গ্রাহকদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে এবং সহায়তা দিতে আজ সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিচ্ছে।“

প্রতিটি কর্মসূচির বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলো, সেই সঙ্গে থাকলো বাড়তি তথ্যের জন্য বিবরণীপত্রের লিংক:

ব্রিজ ফিন্যান্সিং কর্মসূচি

  • যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবা পেতে সমর্থ হতে আন্তর্জাতিক গ্রাহকদের সাময়িক, স্বল্পমেয়াদী ব্রিজ ফিন্যান্সিংয়ের জন্য কয়েক বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।
  • বেসরকারি খাতে তারল্য না ফেরা পর্যন্ত এই ব্রিজ ফিন্যান্সিং কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানির জন্য স্বল্পমেয়াদী ( যেমন এক বছর) অর্থায়নের মাধ্যমে রপ্তানি অব্যাহত রাখবে।
  • আরো তথ্যের জন্য এক্সিম বিবরণীপত্র দেখুন

সরবরাহপূর্ব/রপ্তানিপূর্ব ফিন্যান্সিং কর্মসূচি

  • বৃহদায়তন পণ্যের (উড়োজাহাজ, উপগ্রহ ইত্যাদি) ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পোদ্যোক্তারা তাদের উৎপাদনের সময় প্রায়শই আংশিক অগ্রিম পরিশোধ, অথবা “অগ্রগতি অর্জনভিত্তিক পরিশোধের” ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকেন। তবে, কোভিড-১৯ সংকটের কারণে সৃষ্ট সাময়িক তারল্য সংকটের কারণে তাদের আন্তর্জাতিক গ্রাহকরা রপ্তানি-পূর্ব পরিশোধ অর্থায়নে সমর্থ নাও হতে পারেন। এই সমস্যা শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের চাকরিজীবী ও সরবরাহকারীকে হুমকিগ্রস্ত করে।
  • এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এক্সিম তার রপ্তানি-পূর্ব পরিশোধ নীতি সাময়িকভাবে এক বছরের জন্য বৃদ্ধি করবে সেইসব লেনদেনের ক্ষেত্রে যেগুলোয় এক্সিম ক্রেতাদের দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়ন (যেমন টারবাইন, লোকোমোটিভ এবং উড়োজাহাজ) দিচ্ছে না এবং যেসব শিল্পোৎপাদন খাতের আন্তর্জাতিক ক্রেতারা প্রথাসিদ্ধভাবে অর্থায়নে অংশ নেয়নি, তবে এখন বাণিজ্যিক অর্থায়নের ঘাটতির কারণে হয়তো নিতে আগ্রহী।
  • আরো তথ্যের জন্য দেখুন এক্সিম বিবরণীপত্র

সাপ্লাই চেইন গ্যারান্টি কর্মসূচি

  • এক্সিমের চলমান সাপ্লাই চেইন অর্থায়ন কর্মসূচি সরবরাহকারীদেরকে তাদের পাওনার-হিসাব একজন ঋণদাতার কাছে বিক্রি করার সুযোগ করে দেয়, যাতে ছাড়কৃত মূল্যে অগ্রিম পরিশোধ চালান লাভ করা যায়, যেখানে এক্সিম ঋণদাতার পাওনার-হিসাব ক্রয়ের গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। এর ফলে সরবরাহকারীরা দ্রুত নগদ অর্থ পেতে পারেন (অনেক সময় কম মূল্যে, যা ক্রেতার ঋণ প্রতিফলিত করে) এবং নতুন ক্রয়াদেশের জন্য তারল্য বৃদ্ধি করে। তবে বিভিন্ন বাণিজ্যিক বিকল্পের উপস্থিতি এবং তার সঙ্গে কতিপয় কর্মসূচি যুক্ত হলে এ ধরনের প্রস্তাবের চাপ কমে যায়।
  • রপ্তানিকারকের সাপ্লাই চেইন অনুমিত তারল্য সংকটের আলোকে এক্সিম তাদের শর্ত শিথিল করা এবং গ্যারান্টির ধাপ বাড়ানোর মাধ্যমে তাদের কর্মসূচি সম্প্রসারিত করবে।
  • আরো তথ্যের জন্য দেখুন এক্সিম বিবরণীপত্র

চলতি মূলধন গ্যারান্টি কর্মসূচি

  • এক্সিমের চলতি মূলধন গ্যারান্টি কর্মসূচি মূলত ডেজিগনেটেড অথোরিটির (ডিএ) মাধ্যমে বাণিজ্যিক ঋণদাতাদের কাছ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের যোগ্য ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ প্রাপ্তির সুবিধা দেয়। ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণের শর্ত মেনে রপ্তানি করে থাকে। সরবরাহকারী ও রপ্তানিকারকদের মধ্যে প্রবল এবং ক্রমবর্ধমান তারল্য চাপের কথা উল্লেখ করে সম্প্রতি অনেক ডিএ ঋণদাতা আরো বৃহত্তর চলতি মূলধন অর্থায়ন সহায়তার প্রয়োজনীয়তার কথা এক্সিমকে জানিয়েছে।
  • এর প্রতিক্রিয়ায় এক্সিম সাময়িকভাবে তাদের কর্মসূচিতে পরিবর্তন এনে তা আরো শিথিল করবে। সুনির্দিষ্টভাবে এই সংস্থাটি এই কর্মসূচির সুবিধা গ্রহণের যোগ্যতা সম্প্রসারণ করবে, যাতে রপ্তানির সম্ভাবনাযুক্ত সকল পণ্য এর আওতায় আসে। এছাড়া কর্মসূচির মাশুল কাঠামো হ্রাস করা হবে এবং গ্যারান্টির ধাপ সাময়িকভাবে বাড়ানো হবে।
  • আরো তথ্যের জন্য দেখুন এক্সিম বিবরণীপত্র

গত ১২ মার্চ এক্সিম গ্রাহকদের (মূলত ক্ষুদ্র ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান) কাছে তাদের চলতি মূলধন ঋণ গ্যারান্টি এবং রপ্তানি ঋণ বীমা কর্মসূচির জন্য প্রাথমিকভাবে ৩০ দিনের প্রাথমিক সহায়তা পদক্ষেপ – মওকুফ, সময়সীমা বৃদ্ধি, দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ, নমনীয়তা – ঘোষণা করেছে

এক্সিম সম্পর্কে:

এক্সিম একটি স্বাধীন ফেডারেল সংস্থা, যা প্রতিযোগিতামূলক এবং প্রয়োজনীয় রপ্তানি ঋণ দেওয়ার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবার বিক্রিকে সহায়তা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মসংস্থানকে এগিয়ে নেয় ও সহায়তা করে। একটি শক্তিশালী এক্সিম নিজ নিজ দেশের সরকারের কাছ থেকে সহায়তা পাওয়া বিদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকারকদের জন্য বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার মাঠ মসৃণ করতে পারে। রপ্তানিমুখী ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে সেগুলোর সাপ্লাই চেইনর কর্মরত হাজার হাজার চাকরিজীবীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সেগুলোর টিকে থাকায় সহায়তা করার মাধ্যমে এক্সিম যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও অবদান রাখে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এই সংস্থার মোট অথোরাইজেশনের প্রায় ৯০ শতাংশই ক্ষুদ্র ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা দিয়েছে। ১৯৯২ সাল থেকে এক্সিম যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ পরিশোধে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারিতে ৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ দিয়েছে।

এক্সিম সম্পর্কে আরো তথ্য পেতে অনুগ্রহ করে ভিজিট করুন www.exim.gov